Sunday, 21 July 2013

মহান একুশে জুলাই



মহান স্মরণ দিবস 


মহান ২১ শে জুলাই, ঠিক কি কারনে শহীদ হয়েছিলেন, সেটা জানা না থাকিলেও এই শ্রদ্ধাঞ্জলি দিবসে কিছু শিখি।

২০১৫ সালে কৃতি ছাত্ররা মুখ্যমন্ত্রীর হাত থেকে কথাঞ্জলী পুরষ্কার পেয়ে ও পড়ে শিক্ষক হয়ে, গ্রামের পাঠশালায় তারা শিক্ষাদান করতে গেছেন।

গ্রামের একটি পাঠশালায় ক্লাস শুরু হওয়ার আগে ছাত্ররা হইচই করছে (প্রশঙ্গত:- এখানে কোন হজবরল নেই, সকলেই দামাল)। এমন সময় পন্ডিত মশাই প্রবেশ করলেন।


পন্ডিত : ওরে কেষ্ট, বেচা, দেবু, সোমু, রুদ্র, নির্মল, কানন, মধু, গোবরা, গণশা ।

ছাত্ররা : (সমস্বরে) পেজেন সার।
পন্ডিত : সে তো চোখেই দেখতে পাচ্চি। বলচি গোলমাল করচিস কেন? এখানেও কি সিন্ডিকেট বানিয়েচিস নাকি?

ছাত্ররা : (সমস্বরে) এই গোলমাল করচিস কেন?

পন্ডিত : থাম, থাম, হতভাগার দল। ওরে দেবু, কাল ইস্কুলে আসিসনি কেনে রে?

দেবু: আজ্ঞে, কাল আমার মুখ দিয়ে ধোঁয়া বেরোচ্ছিল।

পন্ডিত : ওটা তো 
একটা ছোট্ট ঘটনা। বিড়ি টেনেছিলি বুঝি? না কি তাজা পেটো খেয়েছিলি??

দেবু: আজ্ঞে, না স্যার। সে তো আপনার কাঠ ক্যালানি খেয়ে কবেই ছেড়ে দিয়েছি। মা বললেন, তোর পেটে কি আগুন লেগেছে? ওতো খাই খাই করছিস কেন? তাই...

পন্ডিত : বটে। হ্যাঁ রে কেষ্টা। তুই কাল আসিসনি কেন রে?

কেষ্টা : কাল তো আপনার সঙ্গে হাটতলায় দেখা হয়েছে। আমি ঢিল মারা পেকটিস করছিলাম। প্যাক্টিক্যাল কেলাস স্যার।

পন্ডিত : ও, তুমি শুধু দেখা করতে আসো। পড়তে আসো না? কিরে বেচা কিছু বলবি? ওই চারসোর ঘরের নামতা টা মুখস্ত হয়েছে??

বেচা: পৃথিবীর আকার কিরূপ, স্যার?

পন্ডিত : ব্যাটা বড় হয়ে বেচবি তো মাছ, কোশ্চেনের ছিরি দেকো! তবে ইম্পর্টেন্ট কোশ্চেন, টুকে নে। এটাই আমি কথাঞ্জলী তে পড়েছিলাম। মহর্ষি সুদীপ্ত একবার পিসিঠাম্মা কে এই একই প্রশ্নই করেছিলেন। পিসি তাকে নিরাস করেন নি, বিশ্বলোক দর্শন করিয়েছিলেন। পৃথিবীর আকার চতুষ্কেকাণ।

যথা−ঈশান, অগ্নি, নৈর্ঋত ও বায়ু। যদিও কুচুটে লোকে অনেক কিছুই বলে জানবি, সে সকলই কুৎসা মাত্র।

ছাত্রী : পন্ডিত মশাই। একটা ট্রান্সেলেশন বলে দিন না?

পন্ডিত : কী ট্রান্সেলেশন, দিদি?


(পুরাকালে এখানে অনেকে ছাত্র ছাত্রী দের, বাবা বা মা নামে স্নেহের ডাক ডাকতেন, এখন "দিদি" ডাকই সার্বজনীন। দেবী দূর্গাকেও অনেনেকে দেবী দূর্গার বদলে দিদি দুর্গা নামে ডেকে থাকেন।)?

ছাত্রী : আজকাল হাতিবাগান বাজারে ছয় আনা সের কুচো চিংড়ি দিয়ে একটা বড় পরিবার ভালোভাবে চলে যায়।

পন্ডিত : ওরে বাবা, টুকে নে। ইম্পর্টেন্ট কোশ্চেন। ব্রাত্যকে ব্রাত্য করা হয়েছিল এই প্রশ্নের জবাব না দিতে পারার জন্য। "টুডে, টুমরো এলিফ্যান্ট গার্ডেন মার্কেটে সিক্স এনাস সের স্নল লবস্টার, এ বিগ ওয়াইফ গোজ ওয়েল"
নির্মল : আচ্ছা পন্ডিত মশাই, তার বংশে বাতি দিতে কেউ নেই, এর ইংরেজি কী?

পন্ডিত : এসব ইম্পর্টেন্ট কোশ্চেন কোত্থেকে খুঁজে বার করছিস?  বিরোধীদের চক্রান্ত নেই তো?? 
পিসিঠাম্মার বানী অনুসারে যদিও ওটা সিপিয়েন। নে টুকে নে। দেয়ার ইজ নো ওয়ান গিভ ক্যান্ডেল ইন হিজ ব্যাম্বু। 
এই কানন, ইংরেজিতে চিমনি বানান কর? নির্মল- ব্যাম্বু ব্যাপার টার উপরে ইসস্পেসাল ধ্যান দাও। এটি পিসিঠাম্মা মাতার অন্যতম প্রিয় শব্দ ছিল।

কানন : সি এইচ আর এমনি−চিমনি।

পন্ডিত : মার গেঁড়েচে। সি এইচ আর এমনি−চিমনি। ওকে নীল ডাউন করে দাও। তোদের যে প্রথন দু মাসেই ৯৯% শেখানো কমপ্লিট করালাম তার এই অবস্থা??

চলো এবার আমরা লবান্নে পড়তে বসবো। কারন পিসিঠাম্মা দেবি কখনো এক স্থানে বসা পছন্দ করতেন না।

ছাত্র : ডিম্ব কোন লিঙ্গ, স্যার?

পন্ডিত : কি কি লিঙ্গ?? তুই ও শেষে চক্রান্তকারী দের পাল্লায় পড়লি নাকি?? যাই হোক ইম্পর্টেন্ট কোশ্চেন। ডিমের ভেতর মেল হবে কি ফিমেল হবে, কে জানে রে, বাবা। নে টুকে নে। উভয় লিঙ্গ।

ছাত্র : পন্ডিত মশাই। ঘুড়িতে লাট খাচ্ছে, ইংরেজি কী?

পন্ডিত : ও, খুব ঘুড়ি ওড়ানো হয় বুঝি? টুকে নে। ইম্পর্টেন্ট কোশ্চেন। দি কাইট ইজ ইটিং গভর্নর। এই তুই বানান কর, ফটকে।

ছাত্র : ফটকে? ফ আর পা গেছে আটকে−ফটকে।

পন্ডিত : বটে। আচ্ছা বানান কর, রুক্সিণী।

ছাত্র : রুক্সিণী? স্বরে আ।

পন্ডিত : রুক্সিণীতে স্বরে আ কোত্থেকে পেলি? নাহ তোদের দেখছি শ্রী তাপসশাস্ত্রীর মাল শাস্ত্র পড়াতে হবে।

ছাত্র : গোড়া থেকে আউড়িয়ে নিচ্ছি।

পন্ডিত : আউড়িয়ে নেওয়াচ্ছি। হরিদাস পাল। ওকে ঠ্যাং তুলে হ্যান্ড আপ অন দি বেঞ্চ করে দাও। এই তোরা একটা খবর শোন। তোরা সবাই কাল ফরসা জামা-কাপড় পরে ফিটফাট হয়ে আসবি। কাল ইন্সপেক্টর সাহেব আসছেন।

ছাত্র : আচ্ছা স্যার, সাহেব ইংরেজিতে প্রশ্ন করলে আমরা কী করব?

পন্ডিত : আমি সব ম্যানেজ করে নেব। সে তোদের ভাবতে হবে না। দিদির কথাঞ্জলী আর একুশে আইন মর্মোদ্ধার করে, ৩৪ বছরের ঘাপলা সরবত সম্বচ্ছর খেয়ে তবেই ইংরেজিতে দখল হয়েছি। আমায় ঠেকায় কোন ব্যাটা। যা, এখন ছুটি। সবাই বাড়িতে যা, বাড়ি যা।

(পরের দিন সকালে পাঠশালায় ছাত্ররা উচ্চ স্বরে ইংরেজি পড়ছে)

পন্ডিত : এই, চুপ, চুপ। ইন্সপেক্টর সাহেব এসে গেছেন। গুড মর্নিং, স্যার।

ইন্সপেক্টর: গুড মর্নিং। এত কম ছাত্র কেন?

পন্ডিত : হতভাগা ছেলেরা জেলায় জেলায় শিক্ষা লাভ করতে গেছে, তাই সব আসেনি। আর কন্যাশ্রী রা সবুজসাথী চালাচ্ছে। কিছুজন তো যুবশ্রী, তাই তারা উৎসব করছে।  বাকি সব চাকরি পেয়ে গেছে।

স্যার, ইয়েস্টারডে ইঙ্কপূজা ছিল কি না। তারই উৎসব স্যার।

ইন্সপেক্টর: ইঙ্কপূজা?

পন্ডিত : হ্যাঁ, হ্যাঁ, ভেরি ভেরি ব্ল্যাক ওমেন। সোর্ড হ্যান্ড।

ইন্সপেক্টর: আই সি। ইউ মিন খালিপূজা?

পন্ডিত : খালিপূজা নয়। তাহলে তো এমটি পূজা বলতুম। কালিপুজো, কালিপুজো।

ইন্সপেক্টর: আচ্ছা, পন্ডিত। টুমি বাংলা বলো। হামি বাংলা বুঝতে পারি। আমি ঈষ্ট জর্জিয়া।

পন্ডিত : বাট স্যার, মাই ইংলিশ কামস মোর। অর্থাৎ আমার ইংরেজিটাই বেশি আসে। ফাদার্স নিয়ার টুয়েন্টি ওয়ান ইয়ার্স ইংলিশ লার্ন কি না। এন্ড আই লার্ণ কথাঞ্জলী অলসো।

ইন্সপেক্টর: ইউ আর এ বিগ ফুল। বাট মি অলসো কথাঞ্জলী।

পন্ডিত : সলালি, সলালি টেল, স্যার। ছেলেরা না শুনে ফেলে। আপনি ডেলো কায়দায় বলুন স্যার।

ইন্সপেক্টর: আপনি কী রকম পড়াচ্ছেন, আমাকে শোনান।

পন্ডিত : অল রাইট, স্যার। বাবা গণেশ, বলো তো ছাপ্পান্ন কড়ায় কত গন্ডা?

গণেশ : পন্ডিত মশাই, ঝালাই করা না পেটা করা?

পন্ডিত : দাঁড়া। সাহেব চলে যাক। তোকে মেরে আরও ধোলাই করে ছাড়ব। পুরো মদন বানিয়ে ছারবো।

ইন্সপেক্টর: ধোলাই কেয়া হায়?

পন্ডিত : ও মানে, ইয়ে মানে, কী বলি রে বাবা, মানে ইয়ে, ক্লথ ওয়াশিংয়ের কথা হচ্ছে, স্যার। আচ্ছা ভ্যাবলা, বলো তো ভুতপূর্ব হেড মাস্টার মানে কী? 
 তাছারা আপনি একবার বলুন যে আপনি হজরলব দলের সমর্থক, দেখবেন এই দুষ্টু দামালের দল আপনাকে যেমন ভাবে আদর করে দেবে,ওটাকেই ধোলাই বলা হয়।

ছাত্র : পারব না তো, স্যার।

পন্ডিত : টুকে নাও। যে হেড মাস্টার পূর্বে ভুত ছিলেন।

ইন্সপেক্টর: ননসেন্স।

পন্ডিত : এই মরেছে। ভ্যাবলা, তুমি বলো, বাবা। আমি তোমায় হাড়ে হাড়ে চিনি, ইংরেজি কী?

ছাত্র : হাড়ে হাড়ের ইংরেজি কী, স্যার?

পন্ডিত : বোন টু বোন।

ছাত্র : আর চিনি?

পন্ডিত : চিনির ইংরেজি জানো না? সুগার। টুকে নাও। আই সুগার ইউ বোন টু বোন।

ইন্সপেক্টর: হা হা হা। আচ্ছা পন্ডিত, গুড বাই।

পন্ডিত : গুড বাই। দেখলেন তো স্যার, আমার লার্নিংয়ের রান, মানে বিদ্যের দৌড়। টুয়েন্টি ওয়ান ইয়ার্স ইংলিশ লার্নিং ফাদার…

ইন্সপেক্টর: শাট, শাট আপ।

পন্ডিত : ও বা…বা (ইন্সপেক্টর চলে যায়)

ছাত্র : স্যার, একটা কথা বলব?

পন্ডিত : এক শ বার বলবে।

ছাত্র : আপনাকে বিগ ফুল বললেন কেন?

পন্ডিত : বিগ ফুল মানে বড় ফুল। ওই জোড়া ফুলের একটা। বিলেতে গিয়েই সাহেব নিজের বাগান থেকে যেটি সবচেয়ে বড় ফুল সেটি আমার জন্য উপহার পাঠাবেন। আমার পড়ানোর কায়দা শুনে সাহেবের তাক লেগে গেছে।

ছাত্র : স্যার।

পন্ডিত : কী?

ছাত্র : স্যার, দশহরা (নবান্নর সেই কালীন সংস্করণ) কী একটা চিঠি নিয়ে আসছে।

পন্ডিত : ও কিছু নয়। সার্টিফিকেট এসে গেল। সাহেবদের কাজই ঝটপট।

দপ্তরি : না, পন্ডিত মশাই। আপনি কিষেনজী হয়ে গেছেন। সাহেব আপনাকে বরখাস্ত করেছেন। পড়ে দেখুন।

পন্ডিত : সে আমি আগেই বুঝতে পেরেছি রে। এর পরও যদি ডিসমিস না করে তো ব্যাটার নিজের চাকরি নিয়েই টানাটানি পড়ে যেতো। এমনিতেই যা বেকায়দায় ফেলে দিয়েছি বাছাধনকে, ডিসমিস না করে যায় কোথায়?
............................................
(নির্বিষ ভাবে ফেসবুক থেকে আংশিক সংগ্রহীত ও উন্মাদীয় মসলাসহযোগে পরিবেশত, উন্মাদীয় বানানবিধি অনুসৃত)


ছবিঃ ইন্টারনেট 

Tuesday, 16 July 2013

চন্দ্রাহতের মন্ত্রনা- ৬

বেশ কিছু নতুন ধরনের বুদ্ধিজীবির প্রকোপ হয়েছে আজকাল এই সোস্যাল মিডিয়াগুলোতে। সারা দিন বহু পোষ্ট হয় রোজ, ভালো-মন্দ পাঁচমেশালি। এরা তার পাস মারায় না ভুল করেও। কিন্তু ধর্ম সংক্রান্ত পোষ্ট এলেই ভাদ্রমাসের কুত্তার রমনেচ্ছার মত কোথাথেকে এরাও যেন হাজির হয়ে যায়। এদের হিন্দু মুসলিম বিভেদ নেই। সর্ব ধর্মেই সমানসংখ্যায় ইনারা বিরাজমান। খানিক উচ্চস্বরে চেল্লাচেল্লি, কাঁচা ও পাকা খিস্তির ঝর্না ঝরঝরিয়ে, মা বাপ সহ যত, পোষ্টদাতার নিকটাত্মীয় আছে সকলের শাস্ত্রমতে পিন্ডি দান করে, আবার ডোডো পাখির মত ভ্যানিস হয়ে যায়, ওই ধরনের নতুন পোষ্ট না আসা পর্যন্ত। আর এদের তর্কের মূল সারাংশ খোজার থেকে, বেশ্যার কুমারিত্বের অনুসন্ধান অনেক সহজবোধ্য কাজ।


কারন হিসাবে ভেবে নেওয়া যেতে পারে যে, 

১) এদের কথা বাস্তবে শোনার মত কেউ নেই, তাই সামান্য ঝগড়ার চান্স পেলেই, খেঁকি কুত্তার মত ঝাঁপিয়ে পরে।

২) বৌদি বমানে ওনার বউ নিয়মিত কর্মচারী দ্বারা দোকানের ঝাপ খোলা বন্ধ করেন, মজবুত ডান্ডা দিয়ে।

৩) খিঁচুনি রোগী।

৪) চর্ম ও যৌন রোগের ডিপো।

৫) ছেলে খানকির ছেলে ছারা কথা বলে না।

৬) মেয়ে ভালো রোজগার দেয়, কল সেন্টার কর্মী।
ইত্যাদি ইত্যাদি......
তাহলে ভাবুন, আপনি এদের সাথে তর্কে জড়াতে চান?? ইনারা মানসিক পঙ্গুত্বের শিকার। যা ঠিক হবার উর্দ্ধে।

বর্তমান পিতামাদের উদ্দেশ্যে একটাই অনুরোধ। কন্ডোম ব্যাবহার বাড়ান। নতুবা এই উচ্ছিষ্ট বীর্যথেকে জন্ম নেওয়া এই বুদ্ধিজীবিরা আপনাদেরও কিন্তু ছারবে না। এরা জাপানের নামে বুলেট ট্রেন বোঝে না, তেল বোঝে। চুল্লুতে তুলসি পাতা দিয়ে শুদ্ধ করে নেবার পদ্ধতি এনাদেরই অন্যতম মহান আবিষ্কার। এরাই তারা যারা দুবছর নিরিবিচ্ছন্ন ভাবে বিদেশে কর্মসন্ধানে থেকেও, বাড়ি ফিরে স্ত্রীর কোলে ৬ মাসের ছেলেটিকে চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে তোলেন। আর সন্ধ্যা বেলা বন্ধুদের পিতা হবার আনন্দে পার্টিও দেন।

যদিও এরাই আমাদের আদি পূর্বপুরুষ। নরতর শাখামৃগ। মৃগ মানে হরিণ, এই আনন্দেই আজ লুঙ্গি ড্যান্স হবে, আর শেষ রাতে চাদরে কোঁথ পেরে হেগে গাদা করবে।

চলুন এদের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করি।

বি:দ্র:- বিশেষজ্ঞ খিস্তিবাজ দের সাদর আমন্ত্রন। মহিলাদের বসিবার মাল্টিবার ও সাইকেল রাখিবার পৃথক ব্যাবস্থা আছে। ইমানদন্ড গচ্ছিত রাখাও হয়। 

(বাজার চলতি চালু খিস্তি শুনে শুনে বোর হয়ে গেছি, তাই কমেন্টে শুধুমাত্র গবেষনামূলক খিস্তিই গ্রাহ্য)