Sunday, 30 September 2018

।। মিশ্র আদালত ।।




সর্বোচ্চ আদালত, তথা দীপক মিশ্র মোদীকে বাঁচতে একের পর এক কন্ট্রোভার্সি রায় দিয়ে যাচ্ছে।
আপনি আমি খেটে খাওয়া মানুষ, কে পোঁদ মারবে আইনত, কে বৌদির ঝাঁপ খুলবে আইনকে সাথে নিয়ে, মুসলমানেরা কোথায় নামাজ পড়বে, হিন্দুরা কোথায় মন্দির বানাবে, খ্রীষ্টানেরা কি খাবে, ইত্যাদি ইত্যাদি
সত্যিকরে বলুনতো, এ সবে আপনার কিচ্ছু যায় আসে? এগুলো হবার দরুন আপনার কিছু সুরাহা হয়েছে দৈনন্দিনের আগুনে ঘর খরচাতে? প্রেট্রোপন্য থেকে রুপির দাম, বেনিয়া চোরের কোনো ভ্রুক্ষেপ আছে? চোর গান্ডূটা আজ গান্ধী মুর্তির গলাতে মালা পরাচ্ছে, গত চার বছরে RSS দেশদ্রোহী নাত্থুরাম গডসের মুর্তিতে মালা পড়িয়ে এসেছে।
মুখ থেকে মুখোশ খসে পরেছে। তাই তো আজ সার্জিক্যাল স্ট্রাইক নামের একটা বুদ্বুদের ছায়াতে নিজেকে বাঁচাতে চাইছে।
যেমন গোটা বিজেপি দলটা রবার্ট ভাদ্রা নামের একটা নামের আড়ালে লুকিয়ে পরতে চাইছে। কারন? কারন চুরি ধরা পরে গেছে, আর অজুহাত দেবার মত কিছু বেঁচে নেই।
সীমাহীন দুর্নীতি আর হিমালয় সম মিথ্যার পর্বতের নিচে চাপা পড়ে আছে একটা ধর্মীয় উগ্রবাদী সঙ্ঘ। এর পরেও মানুষকে বোকাচোদা ভাবছে!!
ঠিক এখনই কেন এই রায় গুলো? যাতে মানুষ বাকি সব সমস্যা ভুলে থাকে, থাকছেও।
এই সেই দীপক মিশ্র, যার বিরুদ্ধে দুর্নীতির চরম অভিযোগ এনেছিল পাঁচ বিচারক।
এর পর খুব শিজ্ঞির "যুদ্ধ যুদ্ধ" ভাব বাজারে চলে আসবে। এখন যুদ্ধ পুজোর প্যান্ডেল গড়া চলছে।
দেশপ্রেমের রজঃস্রাবে ভক্তরা রমন খুঁজে পাবে।
বুঝে পাইনা কজন ভক্ত বা নাগপুরী বলদ/মর্কট সেনাতে আছে? এরা তো ভাবে সেনা বোধহয় এদের বাপের সম্পত্তি। হতেই পারে সেনাদের বাপেরা এদের মায়ের ঘরে এসেছিল।
বাজারে "যুদ্ধ" এলো বলে, অপেক্ষায় থাকুন।
কিন্তু- এবারে ঘুঘু তোমার বাঁচার চান্স নাই-
"খোদা পাহাড়, নিকলা খটমল, চোর"