বদলে চলা
সমাজের চলচ্ছবির সাথে আমরাও অবিরাম বদলে চলেছি। সভা সমিতিও আমাদের প্রযুক্তিময়।
আমাদের বন্ধুমহল সংঘ অন্তর্জালের মাধ্যমে শয়নকক্ষের কুঠুরিতে বন্দি। সেখানে কিছু
দূরদৃষ্টি সম্পন্ন সভ্য, এই
বহুজনের সমাগমকে নিছক সময় অতিবাহনের মাধ্যম হিসাবে না দেখে, নিজেদের চাওয়া পাওয়া দুঃখ আনন্দ ভাগ করে
নেওয়ার পাশাপাশি, ইতস্তত
বিক্ষিপ্ত, সমাজের
সকল বুনিয়াদি পেশার সাথে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত মানুষদের , লেখক, পাঠক,
সমালোচক, ছাত্র, শিক্ষানুরাগী, মাতাল, দাঁতাল সহ অনেককে বিশেষত একটি নতুন
বন্ধুবৃত্তকে একত্র
করে, এক ঘাটে এসে পর্যালোচোনার জন্য ভিন্ন নামের ভিন্ন চরিত্রের গ্রুপ নামক প্রতিষ্ঠানের
সৃষ্টি করেছেন। সময়ের সাথে আরো গুনীজনের
সমাগম ঘটে সেই ভাবনাদের পরিস্ফুটন ঘটায়।
এমনই এক গ্রুপে
হঠাৎ করেই আমার জন্ম। যেখানে গ্রুপের বিষয়টা কেবলমাত্র এই বুড়োআঙুলের ডগাতে না থেকে পারিবারিক সম্পর্কের
বাধনে জড়িয়ে পড়েছি। এটা শুরুটা অন্তর্জালীয় হলেও সময়ের দাবি মেনেই আজ আমরা আত্মীয়, তা আমরা যেখানেই থাকিনা কেন। সেই দিনের খেয়ালে নামহীনতার
বাইরে গিয়ে সম্পূর্ন শুন্য থেকে শুরু করার মাধ্যমে যে ক্ষুদ্র প্রচেষ্টাট এই
কিম্ভূত নামের যে যাত্রা শুরু হয়েছিল সেই... গ্রুপ নামক 'পারিবারিক প্রতিষ্ঠানে', আজ তা সকলের ভালোবাসা,
শুভেচ্ছা আর আস্কারাতে তৃতীয় বর্ষ অতিক্রম করল। দেখতে
দেখতে নানান ওঠাপড়ার মাধ্যমে, বন্ধুত্বের
সংযোজন বিয়োজন সহকারে, নিত্যনতুন অস্থানে কুস্থানে নোঙর ফেলে আবার
গুটিয়ে এই বান্দর বন্দর খোঁজার চেষ্টায় মুহ্যমান। বহুবার কিছু বন্ধু(!)
অস্তিত্বটাকেই মুছে দিতে চেয়েছেন, কিন্তু আপনাদের এই
আঁশটে সোহাগের লোভে সেই বিনাশের চিতা থেকেই পূনর্জন্ম লভেছি। এটাই উন্মাদের আনন্দ
আর সাফল্য। কারন আমি একা উন্মাদ নই। আমার সাথের সকলেই একটা গন ভাবনার শরিক, যেটার নাম উন্মাদনা। দুঃখ ক্লেশ বিরহ ব্যাথা কার জীবনে
নেই, সেটাকে দূরে রেখে জীবনকে উপভোগ করার উন্মাদনা। হাজার ব্যাস্ততার ফাঁকে নিজেকে
সময় দেবার উন্মাদনা, নিজেকে বিনোদন দেবার উন্মাদনা, যেটার
মুখ্যভাগে মর্কট নাচটা আমিই
নাচি প্রকাশ্যে এই যা ফারাক। এই
তৃতীয় বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে আমার একটি ক্ষুদ্র প্রবন্ধ বিনম্র উৎসর্গ সকল গ্রুপ
নামক পরিবারের কর্মকর্তাদের প্রতি-
প্রতিষ্ঠা
-------
প্রচলিত ব্যাখ্যা অনুযায়ী, কিছু জীব বা মনুষ্য
একান্তিভূত বা একত্রিভূত হয়ে, ব্যক্তিলক্ষ্যে বা যৌথ লক্ষ্যে, সঠিক
সাথী বা পাথেয় বা গুনগত সদস্য নির্বাচন করে, কোন লক্ষ্যকে নির্দিষ্ট করে, যে
কোন উদ্দেশ্যে,
সাক্ষাৎ বা কয়েক জন কে নেতা নির্বাচন করার মাধ্যমে, একটি
নিয়ন্ত্রিত পরিবেশের সংস্থাপন কে প্রতিষ্ঠা হিসাবে উল্লেখ করা যেতে পারে।
প্রতিষ্ঠা
নানা ধরনের হতে পারে,
প্রতিষ্ঠার সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম প্রতিষ্ঠান। ব্যক্তিগত
প্রতিষ্ঠা হতে পারে,
সমষ্টিগত প্রতিষ্ঠা হতে পারে। ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠার
অভ্যন্তরে ব্যক্তিজীবনের সকলকিছুই, যা নিত্যপ্রয়োজনীয় বা
বিনোদনমূলক দৈনন্দিন কার্যকলাপ, প্রচেষ্টা ও অনুশীলনের মাধ্যমে বিকাশ লাভ
করে। কিন্তু একজন ব্যক্তি আরো কয়েকজন সমমনষ্কদের সাথী করে, সমভাবনার
যাত্রী হয়ে, সমস্বার্থে একটি সমবায় গঠনের মাধম্যে পরিষেবা দিতে বা পেতে শুরু করে তখন তাকে
প্রতিষ্ঠান বলে।
ব্যক্তিস্বার্থের
খাতিরেই নিজেকে প্রতিষ্ঠা করার তাগিদে পথ চলার সূত্রপাত হয়। কিন্তু কোথায় আছে একা
মানে বোকা। চলার পথে সহকারি প্রয়োজন, ব্যাধি, ক্লান্তি
ও একঘেয়েমি দূর করার জন্য সাথী প্রয়োজন, উৎসাহ দান হোক বা সমালোচোনা
তার জন্যও দ্বিতীয় ব্যক্তি বা বহু ব্যক্তিবর্গের প্রয়োজন। এর জন্যই একক ক্ষমতার
অধিকারী সত্ত্বার প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তির ও বহুল সমাগম সমৃদ্ধ প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন।
সেখানে যোগ্যতা অনুসারে দায়িত্বের বন্টন হয় এবং সমাহারে অর্থনৈতিক লাভের ফসল ঘরে
তোলেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি,
প্রায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে সম্পূর্ন প্রয়াসে দৈহিক ও মানসিক
শ্রম প্রতিষ্ঠানে প্রদান করে।
প্রতিষ্ঠানের
একবার শুরু হয়ে গেলে থাকে বলপূর্বক না থামালে তাহা কখনই থামে না। এখন নিউটনের
সুত্রানুসারে সেই বল আভ্যন্তরীণ বা বাহ্যিক যে কোন প্রকারেরই হতে পারে।
বিশুদ্ধবাদীরা ভ্রু কোঁচকাবেন। প্রত্যহই সকাল সন্ধ্যা হাজার প্রতিষ্ঠানের জন্ম
হচ্ছে আবার সমহারে বন্ধ ও হয়ে যাচ্ছে। বিদ্বজ্জন বলবে ভাবনার পরিসর টা কে আরো
বিস্তৃত করুন। লক্ষ্য করুন বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান গুলোর দিকে, মানব
সভ্যতার ইতিহাসে আজ পর্যন্ত কোন প্রতিষ্ঠানই কি বন্ধ হয়েছে? রুপান্তরিত
হয়েছে, তাও খুবই সামান্য রুপে। ইসলামের মত কোন কোন প্রতিষ্ঠানে তো বদল তো দূরস্থান, বদলের
কথা বলাই অন্যয়,
ও প্রতিষ্ঠান বিরোধীতার চরমতম ধাপ।
যে
কোন প্রতিষ্ঠানে শৃঙ্খলা একটি গুরুত্বপূর্ন শর্ত তার দীর্ঘমেয়াদিত্বের জন্য। আর
তার জন্য প্রয়োজন অনুশাসন। যে প্রতিষ্ঠান যত বড়, জানতে হবে সেই
প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবনী প্রক্রিয়ার প্রসূতি গাহ ততটাই উন্নত। ক্রমউদ্ভাবনী শক্তি
ভিন্ন, সমাজে টিকে থাকা দুরুহ।
যিনি
প্রতিষ্ঠানকে প্রতিষ্ঠা দিয়েছিলেন বা যার মস্তিষ্কপ্রসূত এবং যারা তার সহকর্মী তথা
সহউদ্যোগী ছিলেন তারা প্রত্যেকেই সর্বোচ্চ প্রসংসার যোগ্য, এবং
তারাই মুখ্য উদ্ভাবক। তবে প্রতিষ্ঠানের জন্মদাতার দায় থাকে প্রতিষ্ঠান কে মসৃণ গতি
প্রদানের। প্রতিষ্ঠান কে চালাইবার দায় তার উপরেই সবচেয়ে বেশি বর্তায়। একটা
প্রতিষ্ঠানকে চালনা করার জন্য পরিচালন মণ্ডলী আবশ্যক। যেখানে ভালো নেতার সাথে
বিভিন্ন ক্ষেত্রে পারদর্শী বৃত্তাংশ কে জুড়তে সক্ষম হলে তবেই একটি উদ্ভাবক
রসশালাতে পরিনত করা সম্ভব।
নেতা কে
সকল বিষয়ে পারদর্শী না হলেও চলবে, কিন্তু তাৎক্ষণিক বিচক্ষনতা সহ
প্রত্যুৎপন্নমতিত্বাও নেতৃত্বের গুণটা থাকা আবশ্যক। যিনি যে কোন পরিস্থিতিতে, উদ্ভূত
সমস্যার হাল ধরে তার সুষ্ঠ সমাধান করতে পারেন। কিন্তু কালের নিয়মে মেধায় স্থবিরতা
আসে, মস্তিষ্ক নতুন ভাবনার জন্ম দিতে পারে না, তার জন্য উদ্ভাবনী শক্তির
সরবরাহের প্রতিবিধান টাও জরুরী। এবং এটা বর্তমান পরিচালকমণ্ডলীদের সহ নেতার
দায়িত্ব, সেই সরবরাহের পথটা সকল সময় ক্রিয়াশীল রাখা। যেখানে ওই পরিচালকমন্ডলী
বুদ্ধ্যাঙ্ক ও শ্রমের নিরিখে মেয়াদ উত্তীর্ণ করলেও, প্রতিষ্ঠান স্বমহিমায়
বিরাজ করে।
প্রতিটি
প্রতিষ্ঠানের একটা ভিত্তি থাকে। আর সেই ভিত্তি ততটাই মজবুত যতটা বেশি ওই প্রতিষ্ঠানের
শিকড় মাটির অন্তরে প্রেথিত। প্রতিষ্ঠান যত উচুতেই উঠুকনা কেন, তাকে টিকে থাকতে
গেলে যেটা বা যিনি বা যারা মূল কাঠামো, সেটা বা তাদের মাটির সাথে সম্পর্ক আরো
নিবিড় করতে হয়, আর এই সম্পর্কে ছেদ মানেই ধরাশায়ী হওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা।
নির্মান
করা আর টিকিয়ে রাখার মাঝখানের অংশটুকুর নাম পরিচালনা। নির্মানের পিছনে থাকে একটি অভিলাষের
রেখচিত্র আর শ্রমিকের শ্রমের সংমিশ্রণ। টিকিয়ে রাখতে চাই নিখুঁত দীর্ঘমেয়াদী
পরিকল্পনা, এবং সাথে জুড়ে থাকা সকলের স্বার্থ সুরক্ষিত করা। আর এই জ্ঞানটুকুর নামই
প্রাতিষ্ঠানিক ভাষায় ‘কৌশলি তদারক’। তারাই আসলে সমাদের অভিমুখ নির্ধারন করে দেয়।
একজন শিল্পী,
যার শিক্ষনিবিশি কালে অথবা শিল্পকে যখন পেশা হিসাবে বাছলেন তখন তিনি এক্কেবারেই
অচেনা। কিছু ব্যাতিক্রম ছাড়া, তাদের সেই সংগ্রামের পিছনে এই তথাকথিত প্রতিষ্ঠানেরাই
আর্থিক ও যোগাযোগের উপস্থাপক রূপে কাজ করেন। আর এই প্রতিভাকে খুঁজে বের করেন সেই
কৌশলি তদারকের দল যারা প্রতিষ্ঠানের পরিচালনার দায়িত্বে। একজন শিক্ষক, ডাক্তার, বড়
শিল্পী, অভিনেতা, জননেতা যে কেউই এই তদারকের ভুমিকাতে উত্তীর্ন হতে পারেন। হয়ত তাঁরা
কোন ঘোষিত আনুষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠানের অংশ নন। কিন্তু একটু গভীর ভাবে পর্যবেক্ষন
করলেই দেখা যাবে আসলে এগুলো বা ওই ব্যাক্তি বর্গরা নিজেই এক ধরনের প্রচ্ছন্ন
সামাজিক প্রতিষ্ঠান বা তার অংশ, যার সাথে আমাদের দৈনন্দিন ভালমন্দ গুলো জড়িয়ে
থাকে। বিনোদনের ক্ষেত্রেও একই।
বিশাল
ধরাধামে বিপুল জনরাশি,
এখানে স্থান কাল পাত্র ভেদে সমাজ একেক রকমের। তাদের
জীবনধারনের নূন্যতম শর্ত থেকে চাহিদা, মূল্যবোধ সকল কিছুই আলাদা
আলাদা। তাই পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠানেরও শেষ নেই। বিভিন্ন রকমের প্রতিষ্ঠানের মধ্যে
কিছু মূল প্রতিষ্ঠানের উল্লেখ করলাম, যাহার মধ্যে প্রায় সকল ধরনের
প্রতিষ্ঠানই ঠাঁই পেয়ে যাবে।
একক
প্রতিষ্ঠানঃ যেমন রাষ্ট্র,
বা সংঘ, দাতব্য সংস্থা ইত্যাদি। এরা প্রায়শই
স্বয়ংসম্পন্ন।
সহকারি
প্রতিষ্ঠানঃ যেমন রাজনৈতিক দল, ধর্ম সমাজ ইত্যাদি। এদের কেবল মাত্র জনগনকে
প্রয়োজন।
বৃহত্তর
সমযোজী প্রতিষ্ঠানঃ যেমন পরিবহন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য,
সর্বোপরি প্রশাসন সহ ইত্যাদি ইত্যাদি, এটা রাষ্ট্রের বা রাষ্ট্র
অনুমোদিত ব্যক্তি মালিকানাধীনস্ত, এবং রাষ্ট্রের অন্যান্য প্রতিষ্ঠান গুলোর
সাথে সমন্বয় রেখে চলার মধ্যেই তাদের অস্তিত্ব। বিবাহও কিন্তু এক ধরনের সমযোজী
প্রতিষ্ঠান।
পরজীবী
প্রতিষ্ঠানঃ ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান, ইউনিসেফ, কর্মী
ইউনিয়ন, ইত্যাদি। এরা সকল সময়েই কারো না কারোর উপর বিভিন্ন ভাবে নির্ভরশীল।
কিছু
ব্যাতিক্রমি ব্যাক্তিবর্গ,
বিশ্বব্যাপি কোন নতুন যুক্তিবাদের আবির্ভাব ঘটিয়ে, বিশ্বসমাজ
কে নতুন পথে চালিত করে,
এবং তাদের ভাবনা কে বিভিন্ন বৃহত্তর প্রতিষ্ঠান , যেমন
রাষ্ট্র ... নির্দ্বিধায় মেনে নেয় বা মানাতে বাধ্য করে তারাও একটা গোটা প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা পেয়ে থাকে। যেমন ম্যান্ডেলা
বা গান্ধী, বা আইনস্টাইন বা লিঙ্কন বা মার্ক জুকেরবার্গ বা স্টিভ জোবস।
সমগোত্রীয়
বা সমস্বার্থের জন্য একটি সমাজে গড়ে উঠা প্রতিষ্ঠান গুলির মধ্যে সংঘাত
অবশ্যম্ভাবী। সেটা স্বাস্থ্যকর বা হানাহানি যে কোন স্তরের হতে পারে, যতই
উভয়েই সমাজের পক্ষে কল্যানকর হোক না কেন।
ডারউইনের তত্ব এক্ষেত্রেও সমান প্রযোজ্য। যোগ্যতমের
উদবর্তন। সে ই টিকে থাকবে,
যে বা লড়াই করে বিজয়ী হবে। এবং এই লড়াই নিরন্তর ঘটে চলা
একটা প্রক্রিয়ার নাম। কখনো কখনো যা নিজের সঙ্গেও হতে পারে। টিকে থাকার জন্য
উতকর্ষের কোন বিকল্প নেই।
প্রতিষ্ঠা
হঠাৎ করে ঘটে যাওয়া কোন বিশেষ ক্ষনের নাম নয়, প্রতিষ্ঠা হলো একটা ধারাবাহিক
প্রক্রিয়া, সেখানে ইচ্ছাশক্তির ফলিত রুপ লক্ষ্যিত হয়। প্রতিষ্ঠালব্ধ মনুষ্য হইবার বাসনা
উন্মাদ ভিন্ন সকলেই পোষণ করে থাকে। বুদ্ধি-শ্রম-ভাগ্য এই
তিনের সঙ্গম সঠিক সময়েই হইলে, প্রতিষ্ঠা পাওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা।
প্রতিষ্ঠা লাভ করার জন্য পূর্বসুরি সফল প্রতিষ্ঠান গুলির নিয়ম বিধি গুলি কে অনুসরণ
করার প্রয়োজন,
অনেকে অনুকরন করে ফেলেন, কিন্ত পরিস্থিতি ভেদে অনুকরন
বিপদ সৃষ্টি বা বৃদ্ধি করে,
কিন্তু অনুসরণ সঠিক লক্ষ্যে পৌছারোর পথ সুগম করে।
_______
@উন্মাদ হার্মাদ