*********************
সময় চর্চা
ত্রয়োদশ খন্ড
ঝটকা টা খেলাম এঁড়ে আনন্দে, পার্থ কে নাকি পাভলপে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, এতে আনন্দের থেকে শকড ই বেশী হয়েছিলাম, যে পাগলের পাগল চেনার ক্ষমতা থাকে কি না, সেটা ভাবতে ভাবতে। সে যাই হোক এ পার্থ সাইকো সন্দেহ নাই, তবে উনি ও কম জান না। ভাগ্যিস আমি শিক্ষক নই, নাহলে আমার অস্ত্বিত্বের সঙ্কট দেখা দিত। আমার বেতন টা আমি নিজেই নিজেকে দিই। আতলামো টা ফরাসি সম্পদ। তাই ফ্রেঞ্চ ফ্রাই থেকে ফ্রেঞ্চ কিস হয়ে ফ্রেঞ্চ কাট। যদি থাকে জানুন পিওর আঁতেল।
মাঝে মাঝে ভাবি, লালকালি (Redink) গোষ্টী প্রণয় রায় কে লাইফটাইম এচিভমেন্ট পুরষ্কাররে ভূষিত করলেন, আচ্ছা সুমন দে কে কি ইনারা চেনেন?? বা চিনিলেও ইনাকে ঠিক কি পুরষ্কারে ভুষিত করা যায়?? আসলে এই মাগ্যি গন্ডার বাজারে এক সুমন তো বিভূষণে বিক্রি হয়ে গেলেন, এনার দম টা দেখার জন্য অধীর আগ্রহ। তবে বিদেশী তেল থেকে প্রাপ্ত করের টাকায়, যথেষ্ট খাট কেনার পাথেও যে যোগার হয়েছে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না, যত ভাঙ্গবি ভাঙ। সবাই কিন্তু নিড়- বেদ হয় না, সুযোগ মত নীড় পরিবত্তোন করেই থাকেন। অনেকেই যে নির্বোধ ও হয়।
পরিবত্তন এর ফল সুদুর প্রসারী নিঃসন্দেহে। তবে শিলিগুড়ি ও শুনছি অন্য কিছু একটা হতে চলেছে। তিস্তা বা কিছু একটা, যে যাই হোক সঙ্গমের জন্য বিদেশ না গেলেই হবে। কর্তার ইচ্ছাই কর্ম, থুরি কর্তী। তবে সেটা হামাগুড়ি হলে মন্দ হয় না। এর ফাঁকেই বিলুদা অন্তর্জাল অনুসন্ধান কারির নাম বদলে কিনারা রেখে ফেললো। সবজান্তা বাবা আর আগুনে শেয়ালের দাপটে প্রানে ত্রাহি ত্রহি রব উঠে ব্যাবসা প্রান্তে এসেই ঠেকেছে।(বিঃ দ্রঃ- বিল গেটস, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, এজ, গুগুল ক্রোম, ও ফায়ার ফক্সের কথা বললুম)। হ্যাঁ আবার একবার উপরের লাইন টা পড়ার কষ্ট করালাম, এক্সট্রিমলি সরি।
আমাদের পড়শি তাদের দেশের লোকের জন্য নিত্য নতুন রাস্তা বানাতে পরিকল্পনাতে ব্যাস্ত যাতে তারা বিদেশে যাবার পথ সুগম হয়, আমাদের সড়ক মন্ত্রী হিসু চর্চা থেকে অবসর পাইলে তবেই না এই সকল অবার্চীন ভাবনা! তবে উত্তর পূর্বে জন্য রাস্তা বানানোর একটা পরিকল্পনা করেছেন ভ্রমন পরিকল্পনার সাথে সাথে, আমাদের রাষ্ট্রীয় বাইজি খানা থুক্কুরি মন্ত্রীসভা। আমাদের হালের কচিনেতার অমোঘ উক্তি। আমাদের প্রধান যন্ত্রী তো মাঝে মাঝে পথ ভুলে দিল্লি এসে যান, বাকিটা বিদেশেই। সত্য সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ। এই দেশের কথায় মনে পড়লো খুব খুব ইচ্ছা ছিলো গ্রীস টা কে কিনে ড্রইং রুমের টি-টেবিলে রেখে দেওয়ার, কিন্তু বাবা আদমের জামানা থেকে নিউটন হয়ে... আপেল ই তো সকল সময় বিপর্যয় টা ঘটিয়েছে। আপাতত আমসত্ব কিছুটা ভেঁজে দেওয়ালে টাঙানোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছি।
বেল পাকলে কাকের চিরকালই কিছু না, কিন্তু নোবেল যখন, তখন নজর দিতেই হয়। অবশেষে মালালা উপরে হামলাবাজ দের ১০ জন কে ২৫ বছরের জেল দিয়েছে। আরে গোটা পাকিস্থানের ফাসি না দেওয়া পর্যন্ত এই কেত্তন থামবে না, সেটা ওই পাক শাষক দের বোঝাবে টা কে??
খোলা স্থানে বিষ্ঠা না করার জন্য নদীয়া জেলা সারা দেশের মধ্যে পেত্থোম পুরষ্কিত হলো, বাহ বাহ কি ভালো কথা, কিন্তু বাস্তব চিত্র অন্য কিছু কয়ছে যে, কর্মসুত্রে কিছুদিন আগেই টেংড়ি ডাঙা বলে একটা গায়ে গেছিলাম, নদীয়া জেলাতেই। সংখ্যালঘু অধ্যুষিত গাঁ। উড়েব্বাবা সেখানে শুধু মাত্র যারা হাগতে বসে প্রকাশ্যে বিড়ি টানতে পারেন না লজ্জায়, তারা ছারা প্রকৃতির এই খোলা পন কে কেও ঠকাই না। সবটাই মাঠে ঘাটে। কিন্তু কিন্তু... এই বাস্তব কে দেখতে নেই, কাকা রাগ করবেন... আমিও দেখিনি।
আমাদের বঙ্গে যখন হাতে চুড়ি পরে ঘুড়ে বেড়াতে ব্যাস্ত কন্যশ্রীর দল সাথে তাদের ফ্যামিলির পুরুষ সদশ্যদের হাতেও পড়িয়ে দিয়েছেন, তখন অন্ধ্র আর তেলেঙ্গনা গরমেন্ট সকল জনগনের জন্য ৫লাখী এক্সিডেণ্ট বিমা চালু করলেন। আহারে, এখানে মদ খেয়ে মরলে টেকা পাওয়া যায় এক্সিডেন্টে না। আর বাড়ির মেয়েটা ধর্ষিত হলেই কেল্লা ফতে, হাতে গরম সরকারি চাকরি সাথে রগরগে পাবলিসিটি। নাহ মরেও সুখ পেতে গেলে চলো ওই দেশে, কমপক্ষে ৫ লাখের সুখ তো গ্যারান্টি।ওদিকে জাপান গরমেন্ট ও চারজন ভারতীয় কে পুরষ্কিত করলো ২০১৫ বসন্ত কালীন জাপান সজ্জার জন্য। আমাদের ও কি কিছু জাপানী কে বিভূষিত করার?? ওরাও কি কম শয্যা অলঙ্কৃত করেছে!!
লিটিল ইন্ডিয়ায় মিউজিয়ামের শুভসুচনা, তাও সিঙ্গাপুরে ফুলটুস আমোদ, অবশ্য আমোদের জন্য শিল্পসম্মেলন ই বা কম কিসের ছিলো, গোল্লা... নিরসগোল্লা। এটা আরো বাড়লো, কারন নামের জাষ্টিফাই হতে দেখলে আমোদে উড়ে বেড়াই। আরে ওই যে অচল কুমার বাবু জাতীয় নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পেয়েছেন। নাহ, আমাদের এটা এখন না জানলেও চলবে, ভোটের বাদ্যি বাজলে এক ফাঁকে জেনে নিলেই হোলো। দেখাই যাক কি জ্যোতি উনি বিচ্ছুরণ করেন, Achal Kumar Jyoti।
ইতিহাস ই বলবে কে শেষ কথা বলেছিলো, যে কোর্ট দেশ চালাবে?? না গরমেন্ট?? তবে সেটা লেখার জন্য অমলেন্দু গুহ আর বেঁচে নেই। ওদিকে বিলিতি আইনকর্তী হিসাবে মাইরি ব্লাক রেকর্ড করলেন সর্ব কনিষ্ঠ হিসাবে। মাইরি বলছি এটা খুব আমোদ দিলো, আরে না ওটা না এটা, বিলেতেও রক্ষন শীল রা ৩৩১ টা সিট নিয়ে জিতে গেলো। জয় রক্ষন শিলের জয়, এ যেন বেণীমাধব দার মাসিমার দেওরের ছোট শালীর খুড়তুতো ভাইয়ের জামাই এর শ্যালক।
গোয়া সরকার হাওয়া বেলুন আর হাওয়া গাড়ি সরকারি ভাবে লঞ্চ করলো, বেশ করেছে, ওখানে তো লোকে হাওয়াতেই ঊড়তেই যাই নাকি?? গরমেন্ট পালস টা ঠিক ধরেছে সময় মত। খামোসিয়া... তেরি মেরি, লৌহ মানবের এটাই রিংটোন, যদি নরে- নরৌ- নড়া, রাশটো পোতির নেক্সট সেগমেন্টে পারফর্ম করার নন্য ডাক পারে। ওদিকে মুখার্জী স্যার রাশিয়া তে গিয়ে “নমস্তে রাশিয়া” উদবোধনে ব্যাস্ত। একই দিনে ৫৬ ইঞ্চি দা ও বার্নপুরে দিদির ক্ষতস্থানে বার্ণাল টা লাগিয়ে দিলেন, অন্তত প্রকাশ্যে। সে ভালোই হল। দেখ বেটা আহাম্মকের দল, খামোখা নিজেদের মধ্যে ক্যালাকেলি করে হাত পা চোখ খোয়ালি।
এখন তো সব কিছুতেই মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়, মান- নান- রা আর সেভাবে হুল ফোটাতে পারছেন কই! সেই অধীর চিত্তে সিংহ গর্জন ই বা কোথায়? সবাই যেন শোভন হয়ে গেছে। কিন্তু পাটিগনিত মিলছে না সূর্য উঠলো- বিমান ক্রাশ হলো , ইয়ে- চুরি না করেও প্রকাশ ঢাকা পরলো ইতিহাসের লাল মলাটে। জনতা রা জোট বেঁধেছে। নাহ তাদের মাথারা। কুপুত্র যদিও বা হয়, কু মাতা কভু নহে। সেটি আবার প্রতিষ্ঠই পাইলো। আম্মা নিষ্কলঙ্ক। দে ঘুমাকে।
বর্ষা এসে গেছে, দুয়ারে। খুব খুব ভিজছি। কারো কারো মনে ও। সেখানে ও বর্ষন অবিরাম। অবিশ্রান্ত। অঝর ঝরিয়ে ঝরঝরে। ফুরফুরে তিরতিরে। চুরি ও সমান তালে। ধরা না পরলেই হলো। সেটাই প্রতিভা।
পুলিস এলোপাথাড়ি ক্যালানি খাচ্ছে, যে পারছে, যেখানে পারছে। এগোলে সর্বোনাশ পিছলে নির্বংশ। মনের সুখে কমোডে গিয়ে বসলাম, প্রথম ল্যাদ টা পড়তেই জল গুলো পাছা ধুইয়ে দিলো, চরম ক্রোধ, হবার ই কথা, চ...... পুলিস ঠ্যাঙিয়ে আসি। তাতে আগে দাদা দিদিদের একচেটিয়া ছিলো, এখন ভাইপো ভাইজিরাও উপস্থিত। তরক্কি বাওয়া তরক্কি। ২G এসে গেছে। প্রশ্ন তো নিরাপত্তার। কে সামলাবে?? নিরাপত্তা?? হ্যাঁ গো দাদা, কে ই সাবলাবেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মন্ডলীর চেয়ারম্যান হয়ে- K Satish Reddy।
গোরাষ্ট্র মানে মহারাষ্ট্র হঠাৎ ই আবার স্ন্যাপডিলের বিরুদ্ধে মামলা করে বসলো, কে জানে বাবা এর ভীতরেও কি ম্যাগি লুকিয়ে আছে। আগেকার দিনে খাদ্য তালিকায় শাকসবজি ফল মূল থাকত, এখন মুখে মাখা ক্রিম, প্রসাধনী দ্রব্যে ও গুলো থাকে, আর খাবারে লোহা, সিসা, তামা, দস্তা, কার্বন এমন কি নরগোবর ও থাকে। এরই মাঝে মধ্যপ্রদেশে ৭৫০ মেগাওয়াটের সৌর বিদ্যুৎ প্লান্ট বসেয়ে ফেলেছে, যেটা নাকি পৃথিবীর মধ্যে বৃহত্তম, আমার অবশ্য ওই প্রদেশে কেজি দুয়েক রেওয়াজি চর্বি জমেছে, আর আরতি আগরওয়াল সেই চর্বি বেড় করতে গিয়েই অক্কা। সে যাই হোক এখানে পাওয়ার ব্যাঙ্ক হোক বা না হোক এখন মধ্যপ্রদেশ হিট। ব্যাঙ্কের কথায় আবার খেয়াল হলো কামাথ দা ব্রিকস ব্যাঙ্কের পেত্থোম চিয়ার ম্যান, দেকো কান্ড। আয়... সি... আয়...
এদিকে যাবতীয় বৃষ্টি বিঘ্নিত প্রথম টেষ্টে প্রারম্ভিক জুটির জোড়া শতরান ও নাকি হওয়া অসম্ভব ছিলো, যদি সেদিন রোহিত শর্মা আউট হতো। আর ICC এর পক্ষপাত দূষ্ট আচরনের জন্যই নাকি বৃষ্টি গট আপ খেলে ভারতীয়দের অন্যায্য সুবিধা পাইয়ে দিচ্ছে। তবে ইন্ডিয়া কা তিওহার খতম, যেন পশুরাজের গলা থাকে হাড় টা বেড় হলো অবশেষে। বার্সার ত্রিমুকুট জেতা বা চেলসির প্রিমিয়াম লিগ, সে যেটাই হোক এটার জন্য ইডেনে রাজ্যপাল ও আসেন নি আর ঊষা উত্থুপের গীতের তালে নাচাকোঁদা ও হলোনি। নাহ ১৩ গেরো কাটিয়ে মোহন বাগান লিগ জিতলেও। নাচার কথাই মনে পরলো বিখ্যাত রাশিয়ান ব্যালে ড্যান্সার মায়া লিসেটস্কায়া ইহোলোকের মায়া ট্যাগ করেছেন হালেই।
বিজ্ঞানীরা দেশে ৪৮ রকমের লুপ্তপ্রায় ভ্রমরের দেখা পেয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে, তবে বোলতার সংখ্যা বাড়ছে, সেটার খবর কেও দিতে পারেনি। সব জ্বালাময়ী বোলতা, একবার কাটলে আর উই-মা বলে আদিখ্যেতা করার সময় থাকে না, বাপরে বাপ বলেই ঝাপ। তবে “উইবো” র কপাল খুললো বলে, এই একমাত্র সেই জাইগা যেখানে রাম-হারামের পাশাপাশি অবস্থান, আর মনের সুখে আদিম খিল্লি করার সুখ। আমাদের নরেন দা ওই খানে খাতা খুলেছেন হালেই। হ্যা...গো কাকা, আমাদের পোধান মনতিরি চীনের ‘ফেসবুক” ওই জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়াতে একাউন্ট খুলেছেন।
জাতীয় স্তরের পাশাপাশি গোয়াতেও রাজ্যস্তরে “বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও” প্রকল্পের উদ্ধোধন হলো। কে জানে সব থেকে বেশী মহিলা যৌনকর্মীর আধিক্য বেশী বলেই কি না!! এ যেন চুরির টাকায় জজ সাহেবের বেতন। জজ বলতেই মাথায় এলো সে, সেলুকাস শ্রুত এই বিচিত্র দেশে খুনের অস্ত্র খুঁজে পেলেই কেলো, জেল যাত্রা কপালে তিড়িং তিড়িং করে নাচবে। আর সত্যি সত্যি মেরে ফেলতে পারলেই “বজরঙ্গী” বালীর কৃপা দৃষ্টি পড়বেই। তো ভাই জান লাগে রহো। ফুট পাথ বলেই কি হাটতে হবে?? এখানে শোয়াও যেমন যায়, আরা গাড়ি চালানোও।
মন্ত্রী সভা ক্রমাগত পাশ করেই চলেছে, ফেল করলেও করাবে তা কে?? যেমন রিয়েল এষ্টেটে FDI এর ছাড়পত্র পাশ হয়ে গেলো। অরুন দা অর্থ আর প্রতিরক্ষার পাশাপাশি তথ্য সম্প্রচারেরো নাকি দায়িত্বে, ভাগ্যিস ডিডি নিউজের মোবাইলের এপস উদ্বোধন করতে এলেন, নাহলে এটাও আর জানা হতো!! কতকিছুই তো অজানা থেকে যায়, মরে এক জন আর পরষ্কার পায় আরেক জন, শার্লে এবেদোর প্রেসিডেন্ট মুক্ত চিন্তার উৎসাহ দাতা-২০১৫ পুরষ্কারে ভূষিত হলেন, মরুক না আরো দু চারটে, পুরষ্কার তো আসছে, সেটাই কি কম পাওয়া।
ওদিকে আমোদ আর ধরছে না সাহেব দের, ৫০ কেজি রপো সহ বিপুল ধন সম্পত্তির খোজ পাওয়া গেছে, মাডাগাস্কারের সেন্ট মারী আইল্যান্ডে। ঠিকিই ধরেছেন ওটা একজন হার্মাদের। শপ্তদশ শতকের স্কটিস সামুদ্রিক ত্রাস উইলিয়াম কিড এর। আসলে এই কিড বা বাচ্চা না হলে বোধ হয় সাহষ ধারন করা যায় না...
২০০ বছর পর কখনো যদি কোন উৎসাহি এই হার্মাদের গুপ্তধনের সন্ধান পান... চরম হতাস ই হবেন। কিছু অগোছালো সমকালীন খেউর দর্পন... খোঁয়াড় ভর্তি, ভাবনা হয়, কি রেখে গেলাম..................
...............ক্রমশ
(উন্মাদীয় বানানবিধি অনুসৃত)
No comments:
Post a Comment