ছবিঃ ইন্টারনেট
ফুলশয্যার খাট সাজাতেও কাওকে দরকার? যদি সময়মত সুযোগ হয় তো এই কন্ট্রাক্টটা পুরাতন প্রেমিককে দেওয়াটাই নতুনত্বকে প্রাধান্য দেওয়া কারন এটা বৈপ্লবিক সিদ্ধান্ত।
অবশ্যই নিচের লাইনগুলো পড়ে শরীরের রোম খাঁড়া হয়ে যেতেই পারে, তাহলে ওই অসভ্য রোম গুলোকে ভিট দিয়ে ক্লিন করে সুদ্ধ হয়ে পড়ুন। তৃপ্তি পাবেন।
একা সুন্দরী ললনা ঘরে, বাড়িতে কেও কোত্থাও নেই। নিষিদ্ধ নিষুতির হাতছানি। সেই উগ্র ঘামের গন্ধ, চুলের গুমোট, অসফুট ওষ্ঠ, থরথর দেহপট, লজ্জায় শক্ত করে কষে বন্ধ করে রাখা চোখ, পায়ের শিরা টানটান, আঙুল গুলো পা থেকে খুলে পড়তে চাইছে, চিবুকের নিচে বিন্দু বিন্দু ঘাম, শরীরে বিদ্যুৎ বয়ে যাচ্ছে মুহুর্মুহু, বুকের ধুকপুকানি শতগুন, আর এক শরীর রাক্ষুসে খিদে।
হ্যাঁ এটাই তো আমরা ভেবে থাকি। হবেও বা।
জিভ হাহাকার করছে, প্রানপনে লেহন চলেছে প্রেমিকের ওষ্ঠদ্বয়, উপর উষ্ঠ- নিন্মাষ্ঠ- বা শুধুমাত্র লালামিশ্রিত জিহ্বা লেহন। ললাটে বিন্দু বিন্দু কামনার ঘাম, ধেবরে যাওয়া চোখের কাজল, লিপস্টিক কবেই তো সঙ্গীর উদরস্থ, ক্রমাগত লেহনে বাকি সমস্ত প্রসাধন ও সেই পথাভিমুখে ,শুধু অষ্ফুট কিছু গোঁঙানির আওয়াজ। তীব্র যন্ত্রনার এক অপার্থিব পরিতৃপ্তি। শরীরের প্রতিটি রোমকে আলাদা করা যায়। বুকের শ্রীফল যেন জমাট বাঁধা বরফ, প্রেমের উষ্ণ গরলে আজ যে গলে যেতে চাই। প্রায়বন্ধ শ্বাসপ্রশ্বাস। তলপেটে নাভির চারপাসটা হালকা উঠানামা করে চলেছে, প্রানের অবশিষ্টাংশ বোধহয় ওখানেই আস্তানা গেঁড়েছে। আরেকটু দুরের জীবন্ত আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ। শত সহস্র লিটার জলন্ত লাভার স্রোত, চোরা সরসত্বীর মত ক্রমপ্রবাহমান। বাঁধ চাই একটা শক্ত বন্ধন। একটা শক্ত বাহুডোর ভেঙেদিক সকল পিঞ্জরাস্থি। প্রণয়ের আকুতি কবেই বা লোকলাজের ভয় করেছে! পরিণয় না হোক, আমিও তো পরী নই। অবৈধ্য? সে তো সমাজের সৃষ্ট একটা শব্দ, যে সমাজ আজও আমায় ধর্ষন করছে কুমারি সাজিয়ে রেখে। গলে যেতে চাই আমি, কামরে খাঁমচে সারা শরীরে বাহ্যিক ক্ষত তৈরি হোক। গভীর ক্ষত। সোহাগের ঘা তে ভরে উঠুক আমার সারা অঙ্গ।
মনের জ্বালা তো মিটুক।
সুরভিত এন্ট্যিসেপটিক ক্রিম বোরোলিন। সকল প্রকার বাহ্যিক ঘা এর মারনাস্ত্র।
*************** এটা আন অফিসিয়াল বোরোলিনের বিজ্ঞাপন মাত্র****************
টিং টিং টি টিং
@উন্মাদ হার্মাদ
No comments:
Post a Comment