যাদের "বাপ ঠাকুরদার"
যে কোনো একজনের জন্ম বিদেশে (পড়ুন বাংলাদেশে), ফাটবে তাদের বেশি। তারা তবুও হাসছে,
কারন ভাবছে সে বোধহয় টিকে যাবে ভক্তো হবার মন্ত্রবলে, আর পরিস্থিতি না বুঝে ওঠার কারনে। তথ্য বলছে বহু অসমিয়া ভক্তো অবৈধ
হয়েছে, তারা হারিয়ে বুঝেছে। অবশ্য বুঝদার চিন্তাশীল কোনো
মানুষ বিজেপি করে বলে শুনিনি। আরেক দল হাসছে অভ্যাসে, এদের
বরাহনন্দন বললেও হাসে বৃহন্নলা নামেও খুশি হয়। এরা জানেনা বিজেপি মানেই 'ঘরের ষাঁড়ে গবনা হওয়া"
জানিনা
আমার ফেবু পরিচয় তালিকার কতজনের বাবা-দাদুর জন্ম স্বাধীন ভারতে। তাদের জন্য এক
মিনিট নিরবতা পালন হোক।
সদ্য তথা
বিগত ৩০ বছরের মধ্যে আপনার এলাকার আশেপাশে যে কয়পিস "অবৈধ বাংলাদেশী"
ডেরা গেড়েছে (as per
Assam NCR conditions) , চেয়ে দেখুন প্রায় সব কটা মাল বিজেপির
প্রকাশ্য সমর্থক। পাশাপাশি বখরার লোভে তিনুর সিন্ডিকেটেও নাম লিখিয়ে হারাম
কামাচ্ছে ফ্যামিলির অনেকে। কেউ কেউ তো "কাইট্যা হালাইমু" জাতের উগ্র।
যদিও নিজের নিন্মাঙ্গের লোমটুকু কাটার মত মরদ হয়ে উঠেনি।
এরাই আদি
বিজেপি এই বঙ্গে। হর হর মোদীনাদে একদা বাতাস কাঁপিয়ে ছিল, এখন মোদীর NCR
তাসে ঘুঁটে নাদছে। এরপর চোখ দিয়ে হিসি করবে, মুখ দিয়ে গালি আর পোঁদ দিয়ে লালনীল সুতো বেরোবে। আবকি বার কি মোদী
সরকার হবে বন্ধু? জবাব আসার সম্ভাবনা ক্ষীন, খিস্তি আসলে আসতে পারে। এরা জানে আচ্ছে দিন কাকে বলে, ২০১১ পূর্ববর্তী বাংলা এরা দেখেছে অনেকেই।
আত্মলিঙ্গম
পশ্চাদপুরম হয়ে শিখন্ডীর মত বুঝে নেবার চেষ্টা করছে, জল কদ্দুর গড়ালো, কার উঠোন পর্যন্ত। জাতের ফুঁপি প্রকাশ্যে টানা যাবেনা, তাই কোল্যাটারাল ড্যামেজে ১০০ কোটি হিন্দুর স্বার্থে ১-২ কোটি হিন্দু
বলি অনৈতিক বা অযৌক্তিক কোনোটাই নয়। আচ্ছেদিনে উত্তীর্ন হতে গেলেও এই সামান্য
ট্রাঞ্জিষ্ট লষ্ট মেনে নিতেই হবে অর্থনৈতিক সুত্র মেনে।
আপনি
বোঝেননি আমি ঠিক কি বলতে চাইছি, তাই তো? আমি নিজেই বুঝিনি
তো আপনি কি বুঝবেন।
ভক্তবৃন্দের, ছুঁচোর সাপ
গেলার মত - চোখে মুখে বঞ্চিত বাঞ্চোত হয়ে যাবার রেখা স্পষ্ট। না গিলতে পারছে না
উগরাতে।
মমতা
ব্যানার্জীর, একদা স্পিকারকে লক্ষ্যকরে কাগজ ছুড়ে মারার ইতিহাস মিডিয়ার দৌলতে চোখে
চোখে। শরনার্থী বা উদ্বাস্তু প্রশ্নে তার নিজ দলের লোকেরাই বিশ্বাস করে কিনা বুকে
হাত রেখে বলতে পারবেনা। সততা আবার নিলামে চড়েছে সোনাগাছির হাটে। উন্মাদেরা প্রতিবেদন
লিখছে, উন্নয়ন তবু অসমে যায়নি, কারা
গেছে? মমতাবালা -মহুয়ার মত রাজনৈতিক অপাংক্তেয় কিছু ভেসে
থাকা শিকরহীন কচুরিপানার দল। লাগলে তুক, না লাগলে তাক।
সত্যিই
বাংলাতে আজ বড় অংশের নিন্মবর্ণের হিন্দুরা অত্যন্ত অসহায় অবস্থায় ভবিষ্যতের সামনে।
এতোদিন মোদী মুসলমান ঠেঙিয়ে এসেছে, এখন সেম সাইড গোলে হিন্দু উচ্ছেদ শুরু
করেছে। এ বিষয়ে হিন্দু সংহতির তপন গোয়ালার কোনো মন্তব্য নেই, RSS এর তরফেও কোনো এঁড় কপালের অফিসিয়াল বিবৃতি নেই।
আগামীতে
বাংলার এক খেই বালও ছিঁড়তে পারবেনা মোদী সরকার, এটা নিশ্চিত। কারন অল্পদিনেই তুলসিতলায়
উঠবে গোটা সরকার। তবুও অশান্তি করাতে পারলেই মাংসলোভী কুত্তাদের লাভ। তাই বাঙালিকে
দ্রুত শত্রু চিনে নিতে হবে, যাবতীয় পুরাতন ভুল শুধরে। এটা
অস্তিত্বের প্রশ্ন। নতুবা প্রাক্তন বৃটিশ প্রভুদের কাছে মুচলেকা দেওয়া বাপের
বীর্যে জন্মানো গোসন্তানেরা আবার বাংলাকে লুটে নিয়ে বেচে দেবে। রক্ত বেইমানি
করেনা।
** বিজেপি
তথা মোদী বাঙালী বিরোধী। প্রমানিত। মেদনীপুরের জোকারটা জানেনা যে, দুই ২৪ পরগনা হয়ে পূর্ব বর্ধমান, নদীয়া,
মুর্শিদাবাদ, মালদা, দুই দিনাজপুরের বৃহত্তর অঞ্চলের বড় সংখ্যার মানুষ শেষ ৪০ বছরে এসেছে।
** কংগ্রেস
নেই এ রাজ্যে। ওদের নিয়ে বলা বেকার।
** শাসক
তৃণমূল বিজেপির বিপক্ষে গেলেই "ভাইপো" জবাই সময়ের অপেক্ষা। মোদী,
রাজনাথ, আদবানীর ঝরে পরা অবাঞ্চিত লোম
দিয়ে নির্মিত তাবিজ দিয়ে ভাইপো বাঁচানোর মিথ্যা চেষ্টা আরো মাস আষ্টেক চলবে।
"নিজে বাঁচলে বাপের নাম" সুত্রে লোক দেখানো বিরোধিতা ছাড়া তৃণমূল
কংগ্রেস প্রাঃ লিঃ এর কিচ্ছুটি করার নেই। করবেও না।
** সুসি,
আর এস পি, সিপিআই ইত্যাদি নামক বালছাল
দল গুলো সার্কাস পার্টি থেকে যাত্রাপার্টিতে পরিনত হয়েছে, যাদের সবকটার মুকাম চিৎপুর থুরি কালীঘাটে।
** বাকি
রইল বাম....
বাকিরা তো অন্তত নামেও আছে। এনারা কোথায় কে জানে! একা বিকাশ
কোনদিকে যায়! সুজন পাড়ার নেতা, বাকিরা শিশুশ্রেনীর কৌতুক
অভিনেতাতে পর্যবাসিত হয়ে চলেছে। নব্য নেতাদের প্রাজ্ঞতা বটতলার সাহিত্যিকদের
মানের।
মানুষ বড়
অসহায়। পাশে কেউ নেই। বাঙালীর আজ নেতার অভাব। নতুবা একটা দাম্ভিক অরুচি
বাতিকগ্রস্থ অসুস্থ মহিলা জাতির মাথায় নেত্ত করতে পারতনা।
No comments:
Post a Comment