চাকুর ধার সুযোগ পেলেই কাটবে, সে জাত
চেনেনা। ফুলও গন্ধ ছারে আপন খেয়ালে, সেও মানুষের দ্বন্দ্ব
বোঝেনা। শিশু নিজমনেই অনবিল হেসে উঠে অকারনেই, কেঁদেও উঠে
কারন সে শিশু। কুকুরও কোথাও থেকে পাছাতে লাথ থেকে, ন্যাজ
গুটিয়ে নিজের পাড়াতে গিয়ে বেশ খানিক্ষন চিল্লিয়ে পাড়া মাথায় তোলে।
আদতে
বুদ্ধিমান নামের বস্তুটা পাতি মানুষের মাঝে খুঁজে পাওয়া যায়না। পারিবারিক
সম্পর্কের মাঝের বিবাদটা সর্বজনবিদিত, উচ্ছিষ্টভোগিরা ভদ্রবেশে সাথে বসলেই
চারিত্রিক উন্নতি ঘটে না। বংশ পরিচয় অবশ্যই একটা পরিচয় বহন করে, কিন্তু সবটা
নয়। নিন্মরুচির কাক, যতই ময়ুরের পালক পরে নাচাগানা করুক,
আস্তাকুর দেখলেই ঘৃন্য চরিত্র প্রকট হয়ে যায়। অযোগ্য অক্ষমের
একটাই হাতিয়ার, নিপীড়িতের অভিনয়, আর শীৎকার।
নিজের সাবজেক্টের উপরে দখল কমবেশি
সকলেরই থাকে, নাহলে ডানহাত বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সেটা বুদ্ধিমত্তা নয়। কথিত আছে
স্বস্তা মানুষের কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা আশা করা অন্যায়। মুশকিল হল, এই বুদ্ধিভ্রমের জন্য শক্ত খোলস দেখে ঘরে তুলে দেখা যায়, ভিতরটা জাষ্ট ভটভটে পচা।
আত্মবিশ্বাস আর আত্মঅহংকার, মাঝের ফারাকটা
খুব কম। অহংবোধ না থাকা মানুষ জড়বৎ, আবার অতি অহং দ্রুত বিচ্ছেদ
ঘটায়।
আবেগ দিয়ে পেট ভরেনা, মন ভরে তাও
সর্বক্ষেত্রে নয়। মূল বিষয় বেগ। এটাই দরকার। চলন্ত গাড়িতে সাওয়ারি করলে এগোনো ছাড়া
উপাই নেই।
No comments:
Post a Comment