ভোটের রাজনীতির জন্য স্বদেশীয়ানার মোড়কে গেরুয়া সন্ত্রাস।
**************
কাশ্মীরে লাষ্ট ৪ বছর বিজেপি ক্ষমতাতে ছিল, বর্তমানেও জম্মু কাশ্মীরে রাষ্ট্রপতি শাসন চলছে।
এই হামলার দায়ভার কে নেবে? ব্যার্থতা কার?
"১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ সালে একটা সেনা জঙ্গি সংঘর্ষে আলতাফ আহমেদ নামের একজন এনকাউন্টারে মারা যায়, সেই দিন সেনার হেফাজতে যে জঙ্গিটি জীবন্ত ধরা পরেছে বলে সেনার তরফে বিবৃতি দেওয়া হয়- তার নাম আদিল আহমেদ দার। কাশ্মীর টাইমসে এই নিউজ ফলাও করে ছাপা হয়েছিল।"
তাহলে আদিলকে ছেড়ে দিল কে? কেন? কিসের স্বার্থে? জাতিকে জানানো হয়েছিল? আর সে যদি আর্মির হেফাজতেই থাকে তাহিলে আত্মঘাতীটা হল কে? আমাদের মত ছাপোষা মানুষেরা জানতে চাইবোনা?
সত্যটা কি?
।কেন দেশের সুরক্ষাপ্রদানকারীদের সুরক্ষা এতো নড়বড়ে? কেন তাদের প্রান যাবে এমন মুড়িমুড়কির মত?
চলুন লাভ ক্ষতির হিসাব করি।
এই সুপরিকল্পিত নারকীয় সেনাবাহিনীর হত্যালীলাতে একমাত্র কার কার বা কাদের লাভ?
লাভ দু ধরনের, তাৎক্ষণিক ও দীর্ঘমেয়াদি।
নিশ্চিতভাবেই এটা পাকিস্থান পোষিত জঙ্গিগোষ্ঠীর দ্বারায় হয়েছে। দীর্ঘমেয়াদী ভাবে পাকিস্থানের কাশ্মীর দখলের ঘৃণ্য প্রচেষ্টা, তাদের লাভ।
কিন্তু তাৎক্ষণিক ভাবে?
একমাত্র বিজেপির লাভ।
যুদ্ধ পরিস্থিতি বাঁধালেই অস্ত্র কেনার জন্য বিপুল টাকা জাতীয় কোষাগার থেকে বরাদ্দ করতে পারবে, বিরোধীরাও কিচ্ছু ট্যাঁ ফোঁ করতে পারবেনা।
যুদ্ধ পরিস্থিতি বেঁধে গেছে, অতএব এই আবহে বেশ কিছু অস্ত্রের ডিল হয়ে যাবে আমেরিকা পিতার সাথে। এমনিতেই আমেরিকা অর্থনৈতিক ভাবে দেউলিয়া, তার উপরে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে মেক্সিকোর পাঁচিলের টাকা যোগারে ব্যাস্ত। "ভাজপা সারকার" সেই টাকার বন্দবস্ত করতে ব্যাস্ত।
৪৪টা নয়, ৪০০টা হলেও লাশ ফেলে দেবে বিজেপি সরকার। তাই জঙ্গিহানার আশঙ্কাজনিত গোয়েন্দাদের রিপোর্ট সত্বেও কোন সুরক্ষামূলক সাবধানতা নেয়নি।
এই মৃত্যু মিছিলে একমাত্র ভাজপার লাভ, ভোটের আগে বিপুল কাটমানি পাবে অস্ত্রের ডিলারদের কাছে। ওই টাকা দিয়ে ভোটের বাজারে সাম্প্রদায়িক হিংসা ছড়ানো যাবে। দেদার খরচা করবে।
চুরান্ত দেশপ্রেমের ফেনাওঠা বিজ্ঞাপনে রাফাল দুর্নীতি চাপা পরে যাবে। ভারন এটা দেশের অখন্ডতার প্রশ্ন তাই প্রশ্ন করা যাবেনা, রাজনীতি করা যাবেনা। একটা অতি দূর্বল সরকারের বাঁচার জন্য যাবতীয় রসদ এই হামলাতে লুকিয়ে যাছে। চোর চৌকিদার আবার মসিহা রুপে আবির্ভূত হতে চায়।
*********
নিকৃষ্টতা যে দলের পোষাক-
ভক্তোদল তাদের নাম। ধ্রুব সাক্সেনা বা বলরাজ সিংকে আমরা চিনিনা ধরে নিয়ে এ লেখা পড়বেন।
জম্মু-তাওয়াইতে আরামসে তৎকাল বুকিং মিলছে, এবিং কোলকাতা থেকে রোজই ছাড়ছে। এটা জনস্বার্থে প্রচারিত।
এবার আসল পালাতে আসিঃ- কাঁচা বোদ্ধা ভাষাতে।
আজ মুডটা খুবই খারাপ। আজও ওই পুলওয়ামাতেই ৪ জন সেনা শহীদ হলেন। কেন আজও কোনো বলার মত পদক্ষেপ নিলনা, আমাদের আর্মি কোন অংশে কমা.? চারটে চুনো জঙ্গির জন্য ১৪ লক্ষ সেনা সমৃদ্ধ একটা দেশের সরকার বিধবার মত বিহ্বল হয়ে দাঁড়িয়ে আছে?
কোথায় মোদীজির সেই ফুটানি মারা ডায়লোগবাজি, স্মৃতি ইরানির চুড়ি? বাকি জীবজন্তুগুলোর নামও মনে থাকেনা যে লিখব।
জবাব দাও, কেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেশটার ছেলের ব্যবসায়ী পার্টনার একজন পাকিস্তানি? দেশের সুরক্ষার গোপন তথ্য নিয়ে ব্যাবসা হচ্ছেনা তো?
কেন বিজেপি ক্ষমতাতে এলেই জৈশ নামের পশুরা জেগে উঠে? কার স্বার্থে এদের সমূলে ধ্বংসের এজেন্ডা নেওয়া হচ্ছেনা। মেনে নিলাম কংগ্রেস কিচ্ছু করেনি, ৫ বছরে তোমরা কি আঁটি পাকিয়েছো? সবচেয়ে বেকারত্ব বেশি, সবচেয়ে বেশি সেনা আত্মহত্যা করেছেন ও শহীদ হয়েছেন।
উরি, পাঠানকোট থেকে কোন শিক্ষা গ্রহন করেছিলেন?
ভাবছিলাম খিস্তি দেবনা, পাকিস্থানীদের দালাল ডোভাল নামের বেশ্যার বাচ্চারা যদি সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রক হয়, সর্বত্র এর ফেলিওরের ইতিহাস, তাও পদে বহাল আছে। এর সাথে আছে মোদীজির জুমলা- সেনাবাহিনী করবেটা কি?
কফিনের টাকা চোরেরা রাফাল থেকে দালালি করতেই ব্যাস্ত ছিল। সময় কোথায় সেনার জন্য ভাবার?
দেশপ্রমের কাজল পরিয়ে, ভক্ত গুলোকে বোকাচোদা বানিয়ে রাখা যায়, যেমন জান্নাতের লোভে চুতিয়াগুলো মানববোমা হয়ে যায়। জন্মের ইতিহাস অনুযায়ী- এদের গাই এক শুধু ষাঁড় গুলো আলাদা আলাদা।
নির্লজ্জ পশুর দল এখনও ভোট চাইছে কেউ, কেউ বলছে মন্দির ওহি বানায়েঙ্গে, কেউ দাঁত কেলিয়ে র্যালি মারাচ্ছে, কেউ সেলফি তুলিছে, কেউ তো আবার নাচছে। এদের মুখে পেচ্ছাপ করে দিলে তবে দেশমাতৃকার প্রতি সঠিক সম্মান করা হবে। ওরে চুদির ব্যাটারা মাত্র ২-৩ ঘন্টা আগে দেশের মাটিতে সবচেয়ে ভয়াবহ আঘাতটা এসেছে। আমাদের সেনাদের লাশ বারুদের সাথে দলা পাকিয়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে- এরা কেউ ঘোষিত প্রোগ্রাম বন্ধ করেনি। কতবড় সাহস এদের?
কিছু ভাড়াটে টাট্টু দিয়ে সোস্যাল মিডিয়াতে বাজার গরম করতে চেয়েছিল, আর আমাদের সেই উদগান্ডু ভক্তের দল "বাপ বলেছে চুদির ভাই, আনন্দের আর সীমা নাই" করতে করতে- আত্মলিঙ্গম পশ্চাদপুরম করে মোদীর ভাইয়েরা হো হো করে দেশপ্রেমের ন্যাকাকান্না কাঁদতে বসেছে। সারা বছর কোথায় থাকে দেশপ্রেম? পারেনা মারাতে উঠে রাত থাকতে। পাড়ার নীরিহ মুসলমানটাকে মেরে, রোগা পটকা প্রশ্নকারী ছেলে মেয়েটিকে ধমকে, পাবলিক সেমিক করে, শুয়োরের মত দল বেঁধে আক্রমন করে, একটা মেয়ের বাড়িতে হামলা করে, কাওকে কমরেন্ডি বলে, কিম্বা শালোয়ালা কাশ্মীরিটার দোকানে আগুন লাগিয়ে দেশপ্রেম চোদাচ্ছে।
কারন? লাশ দেখিয়ে দেশপ্রেম বেচতে হবে। ক্ষমতাতে আসতে হলে লাশ চাই। লাশের উপরে দাঁড়িয়ে ধর্মীয় মেরুকরন করে ভোট ভাগাভাগি করে দাও। যত তোরা চেষ্টা করবি, তত ন্যাংটা হবি। বিকাশের মাকে বিজেপি সরকার পাহাড়গঞ্জের গলিতে বেচে দিয়েছে, রামমন্দির হয়নি, নোটবন্দি, GST ফেলিওর, বেকারত্ব, কৃষক আত্মহত্যা, রাফাল দুর্নীতি সহ দুর্নীতির পাঁকে নাক পর্যন্ত ডুবে, কিসের ভিত্তিতে ভোট চাইবে? অতএব লাশ লাও। যাতে গেরুয়া সন্ত্রাস চালানো যায়।
চীন দেশ থেকে হাজার হাজার কোটির মুর্তি বানিয়ে পায়ের গোঁড়াতে ইউনিটি মারাচ্ছেন, অথচ সেনাদের বাহন হিসাবে সেই লজ্ঝরে আদ্দিকালের বাস। কোনো উন্নত পরিবহন ব্যবস্থা নেই, যা বিস্ফোরণ প্রতিরোধক। শিবাজী আর প্যাটেলের মুর্তি দিয়েই রো জঙ্গি নিকেশ হবার কথা। কারন ৫ বছরের শাসনাকালে ওইগুলোই বানিয়েছেন। আর দেশের সেনাবাহিনীকে বাপত্ব সম্পত্তি হিসাবে বিজ্ঞাপনে ব্যবহার করেছে ভোটের মাঠে।
শুয়োরের বাচ্চারা। দেশপ্রেম চোদাচ্ছে। নিজেরা হেলিকপ্টার ছাড়া কোথাও যায়না, সেনাদের পাঠায় বাসে? সামান্য এয়ারপোর্টে একটা নেলকাটার নিয়ে যেতে দেয়না, ৩০০ কেজি RDX বাল ছিড়ে চলে এলো? বলে রাজনীতি করবেনা, মুখে মুতি তোদের যারা এই কথা বলে। আখলাকের ব্যাগে মাংস খুজে পেয়ে যাস, কানাইয়ার দেশদ্রোহী খুঁজে পাস। খাগড়াগড় হলে মমতা মমতাজ হয়ে যায়, আজ রাজনীতি হবেনা? বাঞ্চোতের দল, কার গাফিলতিতে আমাদের মায়ের কোল খালি হল?
বাঁদির বাচ্চারা লেগে গেছে- ফেসবুকে কে কি লিখছে তার গাঁড়ে লাগতে। বাল ছেঁড়ার মুরোদ নেই - হোল ধরে টানাটানি। আর দুমাস, ফেসবুকে এই ঘৃনার চাষের বদলা আগে নেওয়া হবে, গুনে গুনে। নাগপুরের বাবারা তোদের আগে পিঠটান দেবে।
ধরে নিলাম সত্যিই কেউ দেশবিরোধী লেখা লিখেছে- হতেই পারে। কারন দেশের ভিতরে বিভীষণ আছে বলেই না বাইরের শত্রুরা সুযোগ পায়। কিন্তু এই বাঁদিরবাচ্চা চাড্ডিগুলোকে কে দায়িত্ব দিয়েছে, সমস্যা হলে পুলিশে যা, কোর্টে যা। ভারতীয় আইন ব্যবস্থাতে ভরসা নেই বন্ধু? হাম হ্যায় শের বলে দল বেঁধে হামলা? জায়গা মত পরলে, গাঁড়ে শুধু বাঁশ নয়, গোটা ঝাড় শুদ্ধু ঢুকিয়ে দেবে। গুনে গুনে সব কটার,। মনে রাখবি, এটা বাংলা- গোবলয় নয়।
শৌর্য ডোভাল, আদানী, আম্বানীদের দেশপ্রেমের পরিক্ষা দিতে হয়না, যখন তারা সরাসরি মধু খাচ্ছে সে দেশে ব্যবসা করে। আর ছাপোষা কোনো কলমচি, সরকারকে দু লাইনের প্রশ্ন করলেই সে দেশদ্রোহী। তোদের মায়েরা কি গাছে চড়ে নাঙ করে তোদের জন্ম দিয়েছিল??
Purandar Bhat এর পোষ্টে জানলাম, ১০১টা পেজ আর নিউজ পোর্টাল বানিয়ে রেখেছে, প্রোপাগান্ডা ছড়াবার জন্য। "হিন্দুত্ব" চাড় আর খাচ্ছেনা দেখে- নলেজ, রসিক বাঙালি ইত্যাদি নামে রাগমোচন করছে ইন্ডিয়ারাগ নামের সন্ত্রাসী ভার্চুয়াল সংগঠন। যারা সমাজে জাতি দাঙ্গা লাগাবার তীব্র প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মর্কটের বাচ্চারা এগুলোকেই নির্বিচারে শেয়ার করে যাচ্ছে।
৩টে দিন চলে গেল, একটা সংখ্যাগরিষ্ঠ স্থিতিশীল সরকার কি করেছে?
১) সিধুকে কপিল শর্মা শো থেকে তাড়িয়েছে।
২) পাকিস্থানের পতাকা পুড়িয়েছে।
৩) RSS প্রতিবারের মত নাগপুর থেকে মুখ দিয়ে পেঁদেছে।
৪) T series পাকিস্থানোদের ভিফিও সরিয়ে নিয়েছে
৫) D sports আর রিলায়েন্স এন্টারটেনমেন্ট ক্রিকেট প্রদর্শনী বন্ধ রেখেছে।
৬) দু চারটে সাইট হ্যাক করেছে
৭) আর?
কাজের কাজ এর বেলায়- বাল ছিঁড়েছে
যেন জঙ্গিগুলোর গান শোনে বা ক্রিকেট দেখে। আর গান, ক্রিকেট আর পাকিস্থানী শিল্পী ক্যালালেই সব সমস্যার সমাধান হবে মন্ত্রের মত। তোদের কোন ডাক্তারে চিকিৎসা করে ভাই?
গোটা দেশ যখন রাগে, প্রতিশোধের আগুনে ফুটছে, বালবেটারা জনসভা মারাচ্ছেন, ট্রেন চোদাচ্ছেন।
তারা অপেক্ষা করছে- কবে শ্রীজাত কবিতা লিখে প্রতিবাদ জানাবে। পালটা প্রশ্ন করছে কবে নাসিরুদ্দিন শাহ বা আমির খান নিন্দা করবে। ওরে গুদ্মারানির ভাইয়েরা, এরা কিছু না বললে আমাদের সেনাদের রক্ত মিথ্যা হয়ে যাবে?
বেশি ক্যালোয়াতি না মেরে, অবলা নিরন্ত্রের উপরে হামলা না করে, সীমানে হাফপ্যান্ট পড়ে খাঁড়া হয়ে যাও। হোমিওপ্যাথিক শিশির মাপের পুরুষাঙ্গ আর ফলসার সাইজের বিচি নিয়ে বাতেলা করা যায়, যুদ্ধ নয়। আমাএ কি সাইজ এর পরেই জানতে চাইবি নিশ্চই? ইনবক্স কর, ছবি পাঠিয়ে দিলে অর্গাজম এসে যাবে পাক্কা। নিজেরা নুনু ধরে ঠিক করে মুততে পারেনা, হাফপ্যান্ট ভিজিয়ে ফেলে- এরা আবার নাকি ইনসাস/এসল্ট ধরবে। ফোঃ
কাঠ ক্যালানি দরকার এই দেশপ্রেমের ঠিকাদারগুলোকে, ভোটের বাজার গরম করতে- মেকি দেশপ্রেমের গ্যাঁজলা করলে রাস্তায় ফেলে ক্যালাবো ভক্তরুপী ছালগুলোকে। এরা ঠিক করবে কে দেশে থাকবে আর কে দেশদ্রোহী!! বাঞ্চোতের দল আগে বাপের খোঁজ কর- কার চোদনে তোদের জন্ম- ষাঁড় বা মর্কট। তারপর দেশপ্রেমিক সাজবি। ফেসবুকে চারটে তেরে গেলি দিয়ে দেশপ্রেমিক হলে আজ থেকে আমি তোদের বাপ।
কাশ্মীর সমস্যা অনেক গভীরে, আমি আলোচনাতেই ঢুকছিনা, পাকিস্থানের মদতেই যখন এগুলো হচ্ছে- আক্রমন করতে কার অনুমতির জন্য প্রতিক্ষা করছে? সেনাকে ক্ষমতা দিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী- সে কে ক্ষমতা দেবার? সংবিধান বদলে গেছে? কবে? কখন? রাষ্ট্রপতি তাহলে শুধু ২৬শে জানুয়ারির জন্য? এত সব নতুন নতুন অস্ত্র কেনাকাটা হচ্ছে দীওয়ালিতে ফাটাবার জন্য? কবে কাজে আসবে ওগুলো?
আরে মোদীজির বাতেলার জুমলা তো প্রমানিত, দলের নেতা গড়কিরীজিই সকাল সন্ধ্যা ধুয়ে দেন। সে বুঝে গেছে নিজের সেরা সময়ে ৩১% ভোটের প্রধানমন্ত্রী। এখন জামানত টুকু থাকবেনা।
আদানির ব্যাবসা গুটিয়েছে পাকিস্থানে? আম্বানীর লক্ষ কোটির প্রোজেক্ট? লে পাকিস্থানকে ব্যবসায়ের জন্য সেরা ঠিকানা দিতে বলেছিল? তারা আজ গাদ্দার হয়েছে?
গুজরাটের প্রায় প্রতিটি সিন্ধি ব্যাবসায়ী পাকিস্থানে ব্যবসা করে, কেউ ঝাঁপ গুটিয়েছে?
রাষ্টের সাথে দেশের মানুষ আছে, চাড্ডির বাচ্চারা রাষ্ট্রকে RSS বিজেপির মাদারি গুলোর সাথে সমান করে দেবার চেষ্টা চালাচ্ছে।
১০০ বার প্রশ্ন করব, ভিডিওতে ওঠা প্রশ্ন গুলোর জবাব চাই। নাহলে এদের আস্তাকুঁড়ে ছুড়ে ফেলে দাও। ছড়ছড় করে মুতে দাও, অবশ্য গোমুত্র খাওয়ার অভ্যাস তো আছেই, নরমুত্রও নাহয় চেখে নেবে।
লজ্জা বোধ থাকলে, আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে প্রশ্ন কর নিজেকে।
বালবেটারা এটা তোদের জন্য এক্সক্লুসিভ - যারা আমাকে কমেন্টে আর ইনবক্সে থ্রেট দিয়ে যাচ্ছিস লাগাতার। দম থাকলে সামনে আসিস, তোদের বাপ ষাঁড় বা মর্কট গুলোকেও গবনা করে দেব কাছে এলে।
যারা আমাকে চিনিস বা জানিস, তোরা আমার এক খেই বগলের লোম ছিঁড়ে দেখাস, জানব বাপের ব্যাটা। এখানে কুত্তার মত ভৌ ভৌ করবিনা। পারলে খোঁজ নিয়ে বাস্তবের মাটিতে কিছু করে দেখা। গাঁড়ে কন্ডোম লাগিয়ে পা ঢুকিয়ে দেব অন্যায়ভাবে কিছু করতে এলে। সেই মুরোদ আছে।
_______
জয় হিন্দ
বন্দেমাতরম
RSS , জৈশ, পাকিস্থান মুর্দাবাদ।
(একই থলের কাঁড়া চাল, নাম আলাদা শুধু)